এসএসডি কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন

আগেরকার দিনে হার্ড ডিস্ক কেনা কিন্তু বেশ সহজ কাজ ছিলো। জাস্ট মডেল এবং সাইজটা পছন্দ করে নিয়ে বাজেট অনুযায়ী হার্ডড্রাইভ কিনে নিয়েই কাজ শেষ। কিন্তু বর্তমানে সলিড স্টেট ড্রাইভ কেনাটা কিন্তু সহজ কথা না। জাস্ট মডেল এবং সাইজ পছন্দ হলেই এসএসডি কেনা যায় না, আপনার সিস্টেমের সাথে খাপ খাবে কিনা সেটাও কিন্তু আপনার মাথায় রাখতে হবে। নতুন SSD কেনার সময় আপনার যে সকল বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে সেটা নিচে আমি সহজ ভাষায় আলোচনা করছি। যারা সলিড স্টেট ড্রাইভ ব্যবহারের ক্ষেত্রে একদমই নতুন তাদের জন্য আমার আজকের পোষ্টটি বেশ কাজে আসবে। সলিড ড্রাইভ কেনার আগে এর সম্পর্কে ২০টি তথ্য আপনার অবশ্যই জানা উচিত।

ফার্মওয়্যার

একটি সলিড ড্রাইভের Non-Volatile মেমোরিতে বিভিন্ন কমান্ডের সফটওয়্যার সেটকে ফার্মওয়্যার বলা হয়। একটি সলিড ড্রাইভের সম্পূর্ণ সফটওয়্যার অপারেশনকে নিয়ন্ত্রণ করে এই ফার্মওয়্যার। একটি সলিড ড্রাইভের ফার্মওয়্যারকে বিভিন্ন ভার্সন নাম্বারের মাধ্যমে চিহ্নিত করা যায়। এই ফার্মওয়্যারকে আপগ্রেড করার জন্য আপনাকে সলিড ড্রাইভের ম্যানুফেকচারের দেওয়া একটি ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। সময়ের সাথে সাথে আপনার সলিড ড্রাইভকে তাল মিলিয়ে চলানোর জন্য মাঝেমধ্যেই  ম্যানুফেকচার কোম্পানিগুলো সলিড ড্রাইভের ফার্মওয়্যারের আপগ্রেড ইন্টারনেটে ছেড়ে থাকে। একটি সলিড ড্রাইভের ফার্মওয়্যার আপগ্রেড সাধারণত উক্ত ড্রাইভের ম্যানুফেকচারের ওয়েবসাইটের সার্পোট সেকশনে দেওয়া থাকে। ফার্মওয়্যার আপগ্রেডের মাধ্যমে আপনি সলিড ড্রাইভের বিভিন্ন বাগ (যদি থাকে) ফিক্স ছাড়াও পারফরমেন্স আপগ্রেড পাবেন।

SSD Caching

একটি সলিড ড্রাইভকে আপনি প্রাইমারি স্টোরেজ হিসেবে এবং সেকেন্ডারি স্টোরেজ এই দুটি ভাবে ব্যবহার করতে পারেন। প্রাইমারি স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করলে সলিড ড্রাইভে প্রথমে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করে পরবর্তী স্থান খালি থাকলে একে আপনি ডাটা স্টোরেজের কাজেও ব্যবহার করতে পারবেন। সাধারণত আল্ট্রা নোটবুকগুলোকে সলিড ড্রাইভকে প্রাইমারি স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অন্যদিকে সেকেন্ডারি স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করলে আপনি একটি হার্ডড্রাইভের সহায়ক হিসেবে সলিড ড্রাইভকে ব্যবহার করবেন। এখানে হার্ডড্রাইভের কিছু অংশকে (program files, large data files, parts of the OS) সলিড ড্রাইভে রেখে দিয়ে সলিড ড্রাইভের স্পিডকে আপনাকে উপহার দিয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় SSD Caching । তবে একটি সলিড ড্রাইভের সম্পূর্ণ স্পিড আপনি শুধুমাত্র প্রাইমারি স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করলেই পাবেন।

Serial ATA

Serial ATA বা SATA হচ্ছে একটি স্ট্যার্ন্ডাড bus interface যা বেশ অনেক বছরই কনজিউমার এবং বিজনেস পিসির সলিড ড্রাইভে ব্যবহৃত হয়ে এসেছিলো। এটি হচ্ছে একটি কানেক্টর স্ট্যার্ন্ডাড যা হার্ডডিক্সে আপনারা দেখে থাকবেন। এই কানেক্টর স্ট্যার্ন্ডাডটি হচ্ছে সলিড ড্রাইভের একদম শুরু দিকের স্ট্যার্ন্ডাড। বর্তমানে এর থেকে উন্নত ফর্ম ফ্যাক্টর বাজারে এসেছে যেগুলো এই সাটার থেকে বেশ দ্রুত গতির পারফরমেন্স দিতে সক্ষম। এছাড়াও নতুন পুরাতন প্রায় সকল মাদারবোর্ডেই সাটা পোর্ট থাকায় এই স্ট্যার্ন্ডাডের সলিড ড্রাইভ প্রায় সকল প্রকার মাদারবোর্ডেই ব্যবহার করা যায়।

বর্তমানে বাজারে আপনি SATA III স্ট্যার্ন্ডাডের সলিড ড্রাইভ পাবেন যেগুলোর সর্বোচ্চ স্পিড হচ্ছে 6Gbps। তবে আপনি যদি এটাকে SATA II পোর্টে লাগান তাহলে সর্বোচ্চ স্পিড পাবেন 3Gbps ।

mSATA

কমপ্যাক্ট SSD এর ফর্ম ফ্যাক্টর এবং ফিজিক্যাল ইন্টারফেসের একটি স্ট্যার্ন্ডাড হচ্ছে mSATA । mSATA স্ট্যার্ন্ডাডের সলিড ড্রাইভগুলো সাধারণত বেশ পুরোনো মডেলের compact laptop বা tablet এ বুট ড্রাইভ এবং কেইস ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ছোটখাট একটি ব্লেডের মতো এটার সাইজ ছিলো। যেহেতু এটা বেশ পুরোনো একটি ফর্ম ফ্যাক্টর এবং এটা তেমন একটা ব্যবহৃত হয় না বিধায় এই বিষয়টি নিয়ে আর কিছু বললাম না।

M.2

এই ফর্ম ফ্যাক্টরকে আগে NGFF (Next Generation Form Factor) হিসেবে আখ্যায়িত করা হতো। এটাকে আপনারা mSATA এর পরবর্তী প্রজন্ম হিসেবে বলতে পারেন। কারণ এখানেও ছোট সাইজের  সার্কিট বোর্ডের মাধ্যমে ফ্ল্যাশ মেমোরি এবং কনট্রোলার চিপ কম্পিউটারে বাসানো হয়ে থাকে। M.2 SSD গুলো বেশ কয়েকটি সাইজে বাজারে পাওয়া যায়, এগুলো হচ্ছে 80mm, 60mm এবং 42mm লম্বা এবং 22mm চওড়া। M.2 সলিড ড্রাইভগুলো দুটি ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়ে থাকে, একটি হচ্ছে SATA হিসেবে এবং আরেকটি হচ্ছে দ্রুতগতির PCI Express bus হিসেবে। বর্তমান যুগের বাজেট ল্যাপটপগুলোতে বুট ড্রাইভ হিসেবে SATA M.2 SSD ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অন্যদিকে প্রিমিয়াম মডেলের ল্যাপটপগুলোতে আপনি M.2 PCI Express পার্টসকে পাবেন। এছাড়াও বর্তমান যুগের ডেক্সটপ মাদারবোর্ডগুলোতেও আপনি M.2 স্লট পাবেন। তাই এক্সটারনাল সলিড ড্রাইভ কিনবেন নাকি এই ইন্টারনাল কার্ড কিনবেন সেটা আপনার প্রয়োজন এবং স্টাইলের উপর নির্ভর করে থাকবে।

Write Cycles

সলিড ড্রাইভের ফ্ল্যাশ মেমোরি চিপে যখন আপনি কোনো নতুন ডাটা রাখতে যাবেন তখন সেখানে আগের ডাটাগুলোকে ইলেক্ট্রিকভাবে মুছে দিতে হয়। আগের ডাটাগুলোকে ইলেক্ট্রিকভাবে মুছে দেওয়ার পরেই আপনার নতুন ডাটা সেখানে স্টোর হয়ে থাকে। এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াকেই বলা হয় Write Cycles বা “program-erase cycles”। একটি সলিড ড্রাইভের ওয়ারেন্টিং নির্ভর করে থাকে এই Write Cycles এর লিমিটেশনের উপর। উচ্চতর পর্যায়ের Write Cycles পেতে হলে আপনাকে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির সলিড ড্রাইভ কিনতে হবে আর প্রিমিয়াম কোয়ালিটির সলিড ড্রাইভগুলো বাজারের কনজিউমার লেভেলের সলিড ড্রাইভের থেকে তুলনামূলকভাবে বেশ দামি হয়ে থাকে।

TRIM Support

আপনারা উপরের টার্মে জেনেছেন যে একটি সলিড ড্রাইভে নতুন ডাটা রাখার আগে সেটার পুরোনো ডাটার মেমোরি সেলসগুলোকে মুছে নিতে হয়। আর সেলসগুলো খালি করা এবং নতুন ডাটা প্রবেশ করানো এই দুটি কাজ যদি একসাথে করা হয় তাহলে এটা আপনার সলিড ড্রাইভের পারফরমেন্স কমিয়ে দিতে পারে। এই সমস্যার সমাধানের জন্য উইন্ডোজ ৭ থেকে TRIM কমান্ড চালু করা হয় যারা আপনার ডাটা রাইট করার আগেই সেলসগুলোর ডাটাগুলো মুছে দেয়। তাই সলিড ড্রাইভের ভালো পারফরমেন্স ধরে রাখতে হলে আপনাকে অবশ্যই TRIM একটিভ করে রাখতে হবে। আপনার সলিড ড্রাইভের ইউটিলিটি সফটওয়্যার এবং থার্ড পার্টি ফ্রিওয়্যার সফট যেমন Crystal DiskInfo বলে দিতে পারবে যে আপনার সলিড ড্রাইভের TRIM একটিভ রয়েছে কিনা।

RAPID Mode

স্যামসংয়ের SSD RAM-drive টেকনোলজির নিজস্ব ব্রান্ড নাম হচ্ছে RAPID Mode। স্যামসংয়ের 840 EVO সিরিজ থেকে এই RAPID Mode ফিচারটি অন্তর্ভূক্ত করা হয়। RAPID এর অর্থ হচ্ছে Realtime Accelerated Procesing of I/O Data এবং এই ফিচারটি উইন্ডোজ ৭ থেকে সার্পোট করবে। এই প্রক্রিয়াতে আপনার মূল সিস্টেম মেমোরির ছোট একটি অংশকে নির্দিষ্ট ড্রাইভারের মাধ্যমে ব্যবহার করে ডাটা টান্সফার রেটকে আরো দ্রুততর করা হয়ে থাকে, আর এই পদ্ধতিটি RAM Caching প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। উল্লেখ্য যে আপনার সলিড ড্রাইভের ফ্ল্যাশ মেমোরির থেকেও মেইন সিস্টেম মেমোরি স্পিড অনেক বেশি হয়ে থাকে। আর এই RAPID Mode ব্যবহারের ফলে সলিড ড্রাইভের ডাটা টান্সফার রেট বৃদ্ধি করা যায়। কিন্তু এখানে একটি সমস্যা হলো পাওয়ার লস বা বিদ্যুৎ চলে গেলে RAM Cache এর স্টোরকৃত সকল ডাটা মুছে যায়।

NAND Flash

একটি সলিড ড্রাইভের যে অংশে একচুয়্যাল ডাটা স্টোরেজ করা হয়ে থাকে তাকে NAND Flash বলা হয়। সলিড ড্রাইভের সিলিকন চিপগুলোতে ডাটা স্টোরেজ করা হয় এবং এটার টেকনিক্যাল নাম হচ্ছে NAND Flash। এই NAND Flash মেমোরি হচ্ছে Non-volatile জাতীয় মেমোরি অর্থাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলেও এটায় স্টোরকৃত ডাটাগুলো মুছে যাবে না। উল্লেখ্য যে সলিড ড্রাইভের ম্যানুফেকচারের সাথে NAND ম্যানুফেকচার নাও মিলতে পারে। তবে কয়েকটি বড় বড় ব্রান্ড রয়েছে যারা নিজেরাই নিজেদের সলিড ড্রাইভের জন্য NAND ও বানিয়ে থাকে। যেমন স্যামসং সলিড ড্রাইভে অধিকাংশ সময়ই স্যামসং NAND দেওয়া থাকে।

SLC, MLC, এবং TLC NAND

বর্তমানের মর্ডান সলিড ড্রাইভগুলোতে প্রাইমারিভাবে এই SLC, MLC, এবং TLC টাইপের NAND ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অপেক্ষাকৃত কমদামী সলিড ড্রাইভে আপনি SLC (Single-level cell) এবং MLC (Multi-level cell) টাইপের NAND পাবেন। অন্যদিকে একদমই প্রিমিয়ার লেভেলের সলিড ড্রাইভগুলোতে বর্তমানে TLC (Triple-level Cell) NAND ব্যবহৃত হচ্ছে। SLC NAND গুলোতে দুটি মেমোরি সেলস থাকে, MLC তে থাকে চারটি এবং TLC তে ৮টি মেমোরি সেলস থাকে।

MTBF

MTBF বা Mean time between failures হচ্ছে একটি স্পেসিফিকেশন যা সলিড ড্রাইভ কেনার সময় আপনার অবশ্যই চেক করে নিতে হবে। একটি সলিড ড্রাইভ কেনার পর কতদিন নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারবেন সেটাই এই MTBF য়ে লেখা থাকে। তবে এই সময়ের আগে যে সলিড ড্রাইভটি নস্ট হবে না এটার কিন্তু কোনো গ্যারান্টি নেই কারণ সলিড ড্রাইভও কিন্তু একটি ইলেক্ট্রিক্যাল ডিভাইস আর ইলেক্ট্রিক জিনিস যেকোনো সময়ই নস্ট হয়ে যেতে পারে।

AIC SSD

সলিড ড্রাইভের সবথেকে দ্রুতগতির ফর্ম ফ্যাক্টর হচ্ছে এই AIC বা Add-in Card । এই স্ট্যার্ন্ডাডের সলিড ড্রাইভগুলো সরাসরি PCI Express bus এর উপর বাসানো হয়ে থাকে। যেখানে সাধারণত আমরা গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করে থাকি। আর তাই এই কার্ডগুলো শুধুমাত্র ডেক্সটপ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আর এই জাতীয় সলিড ড্রাইভগুলো ব্যবহার করার জন্য আপনার মাদারবোর্ডে PCIe x4 বা x16 স্লট এর দরকার হবে। অনেকসময় মাদারবোর্ডে একটি মাত্র PCIe স্লট থাকায় গ্রাফিক্স কার্ডের সাথে এই সলিড ড্রাইভটি ব্যবহার করা যায় না।


একটি সলিড ড্রাইভের মূল বিষয়গুলো উপরে জেনে নেবার পর এবার আপনার পিসি এবং আপনার প্রয়োজন ও বাজেটের মধ্যে মিল রেখে সলিড ড্রাইভটি কিনে নেবার পালা। এরজন্য নিচে কয়েকটি পয়েন্ট আমি দিয়ে দিচ্ছি

  • ১) প্রথমে আপনার কম্পিউটারের মাদারবোর্ড সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। আপনার মাদারবোর্ডে যদি M.2 স্লট থাকে তাহলে আপনি বাজেটের মধ্যে M.2 SSD তে চলে আসতে পারেন। না থাকলে SATA SSD কিনে নিন।
  • ২) মনে রাখবেন SATA SSD ও কিন্তু নরমাল হার্ডডিক্সের চাইতে আপনাকে ৩গুণ বেশি পারফরমেন্স দিতে পারবে।
  • ৩)  সবথেকে সাশ্রয়ী মূল্যে আপনি SATA SSD কিনতে পারবেন, তারপর M.2 এবং AIC স্ট্যার্ন্ডাডের সলিড ড্রাইভ কিনতে হলে আপনাকে বেশ অর্থ ব্যায় করতে হবে
  • ৪) M.2 সলিড ড্রাইভ কিনলে আপনাকে আরেকটি বিষয় সেট করতে হবে সেটা হলো আপনি SATA ব্যবহার করবেন নাকি PCIe ব্যবহার করবেন। কারণ M.2 স্ট্যার্ন্ডাডের সলিড ড্রাইভগুলো SATA এবং PCIe দুটি ভাবেই কাজ করতে পারে।
  • ৫) কখনোই ২৫০ গিগাবাইটের নিচের স্টোরেজের সলিড ড্রাইভ ব্যবহার করবেন না। কারণ এর নিচের স্টোরেজের সলিড ড্রাইভগুলোর পারফরমেন্স বেশ কম হয়ে থাকে।
  • ৬) হার্ডডিক্স এবং সলিড ড্রাইভ একসাথে ব্যবহার করতে হলে সবসময়ই অপারেটিং সিস্টেমকে সলিড ড্রাইভে ব্যবহার করবেন, তাহলেই আপনি ডাটা টান্সফারের সময় স্পিডের পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
  • ৭) আপনার মাদারবোর্ডে যদি দুটি PCIe স্লট থাকে এবং আপনার যদি ২টি গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করার প্রয়োজন না হয় তাহলে বাজেটে থাকলে সরাসরি AIC স্ট্যার্ন্ডাডের সলিড ড্রাইভে চলে আসতে পারেন। তবে সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য এই AIC এর প্রয়োজন হয় না।
  • ৮) সবশেষে যে কথাটি আমি বলে আজকের পোস্টটি শেষ করবো তা হলো, চাইনিজ নন ব্রান্ডের সলিড ড্রাইভগুলো ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন এবং এড়িয়ে চলুন। ব্রান্ডের ১২০ গিগাবাইট সলিড ড্রাইভ নন ব্রান্ডের ৫০০ গিগাবাইট স্পিডি সলিড ড্রাইভের থেকে বহুগুণে ভালো।

Image: Shuttertock

About the author

ফাহাদ

Add comment

Categories